বুদ্ধিজীবীদের স্বপ্নের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয়

 

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে কেউ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন, আবার কেউ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য অপেক্ষা করছেন। রায়েরবাজার বধ্যভূমি, ঢাকা, ১৪ ডিসেম্বর


শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতারা। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং নাগরিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকেও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্বপ্নের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার প্রত্যয় জানানো হয়।



আজ শনিবার সকাল থেকে রাজধানীর রায়েরবাজারে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে সমবেত হয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধার ফুলে ভরে ওঠে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের বেদি।



শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতারা। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং নাগরিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকেও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্বপ্নের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার প্রত্যয় জানানো হয়।



আজ শনিবার সকাল থেকে রাজধানীর রায়েরবাজারে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে সমবেত হয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধার ফুলে ভরে ওঠে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের বেদি।



শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতারা। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং নাগরিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকেও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্বপ্নের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার প্রত্যয় জানানো হয়।



আজ শনিবার সকাল থেকে রাজধানীর রায়েরবাজারে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে সমবেত হয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধার ফুলে ভরে ওঠে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের বেদি।



রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা



রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সকাল ৭টায় মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সেখানে আসা আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অন্য আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।



প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ৭টা ১৫ মিনিটে। এরপর তিনি সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করে এবং এ সময় বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়। শ্রদ্ধা জানানোর পর প্রধান উপদেষ্টা উপদেষ্টামণ্ডলী, শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্য আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।



মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যরা এবং যুদ্ধাহত ও উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধারা সকাল ৭টা ২২ মিনিটে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এবং সকাল সাড়ে ৮টায় রায়েরবাজার স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়া সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সর্বস্তরের মানুষ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক করেন।



মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য চক্রান্ত করেছিল। তারা তাদের এদেশীয় দোসরদের নিয়ে শিক্ষক, বিজ্ঞানী, চিন্তক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পী, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, ক্রীড়াবিদ, সরকারি কর্মকর্তাসহ দেশের বহু কৃতী সন্তানকে হত্যা করে। বিশেষ করে ১৪ ডিসেম্বর তারা ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালায়।



মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের পর রাজধানীর রায়েরবাজার ইটখোলা, মিরপুরের বধ্যভূমিসহ ঢাকা এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের চোখ-হাত বাঁধা ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ পাওয়া যায়। স্বাধীনতার পর থেকে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।




0 Comments

Post a Comment

Post a Comment (0)

Previous Post Next Post